{738 librarian recruitment}প্রাইমারি নিয়োগে পুরনো বনাম নতুন একাডেমিক নিয়ে ভালো খবর, রাজ্যে ১৭২৯ শিক্ষক,আরও ৩০০০ শূন্য পদে নিয়োগ!very big news

0
126

738 librarian recruitment- শিক্ষায় নিয়োগ দুর্নীতি এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রচুর শূন্য পদ নিয়ে নিত্য শোরগোলের মধ্যে সোমবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে প্রায় তিন হাজার পদে নিয়োগের প্রস্তাবে সিলমোহর দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে শূন্য পদের সংখ্যা বৃদ্ধির মধ্যে মাদ্রাসা-সহ কমবেশি তিন হাজার পদ পূরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার।রাজ্যজুড়ে মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগ করতে চলেছে রাজ্য সরকার। শিক্ষক পদে নিয়োগ হবে ১,৭৩৯ জন। সোমবার বিধানসভায় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

অন্যান্য দপ্তরেও ব্যাপক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রিসভা। বিভিন্ন পদে মোট ২,৭২১ জনকে নিয়োগের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে শূন্যপদে শিক্ষক নেওয়া হবে। এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে দীর্ঘ আলোচনার পরই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সিদ্ধান্ত অনুসারে পদগুলি খুব দ্রুত পূরণ করা হবে। ঐ ৩০০০ পদে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়োগ করা হবে। নীচের তার বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হল।

YouTube Video About Primary Academic No Calculation,738 Librarian Recruitment 3000 Vacancy –

এ ছাড়া নিয়োগ হবে (738 librarian recruitment) গ্রন্থাগারিকের ৭৩৮টি পদে। একলব্য মডেল স্কুলের বিভিন্ন পদে ৭৪ জনকে নিয়োগের পাশাপাশি মাওবাদীদের হাতে আক্রান্ত পরিবারের ২২ জন এবং দু’জন প্রাক্তন কেএলও সদস্য হোমগার্ডের চাকরি দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে!

738 librarian recruitment

মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে১৭২৯ জন সহকারী শিক্ষক/ শিক্ষিকা নিয়োগ করা হবে!
গ্রন্থাগারিক নিয়োগ৭৩৮ জন।
পুরুলিয়া ও বাঁকুড়ার একলব্য মডেল স্কুলের বিভিন্ন পদে৭৪ জনকে নিয়োগ করা হবে।
২২ জনকে হোমগার্ড এবং দু’জন প্রাক্তন কেএলও সদস্যকেও হোমগার্ডের পদে চাকরি দেওয়ার ছাড়পত্র মিলেছে এ দিন।
কৃষি দফতরে১২২টি নতুন পদ সৃষ্টি করবে রাজ্য।
কালিম্পং এবং ঝাড়গ্রামে সমবায় দফতরের বিভিন্ন পদে৪৪ জনকে নিয়োগ করার কথা।
738 librarian recruitment
738 librarian recruitment
738 librarian recruitment

গ্রামীণ গ্রন্থাগারে ৭৩৮ জন (738 librarian recruitment) গ্রন্থাগারিক নিয়োগেরও ছাড়পত্র দিয়েছে মন্ত্রিসভা। রাজ্যে গ্রামীণ গ্রন্থাগারের সংখ্যা প্রায় ১৬০০। সেখানে শূন্যপদ এতগুলি! ফলে এক-একজন গ্রন্থাগারিককে একাধিক গ্রামীণ গ্রন্থাগারের দায়িত্ব সামলাতে হয়। এই নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রতিটি জেলাশাসককে মাথায় রেখে সাতজনের কমিটি গড়া হবে। এই নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু এবং সম্পন্ন করতে সোমবারই সব জেলায় নির্দেশ পাঠানো হয়েছে। জানিয়েছেন বিভাগীয় মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। এই অবস্থায় মন্ত্রিসভার এ দিনের নিয়োগ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

To see 738 District Wise vacancy – Click Here

একইসঙ্গে কৃষিদপ্তরে ১২২টি নতুন পদ সৃষ্টির ছাড়পত্র দিল মন্ত্রিসভা। পুরুলিয়ার বান্দোয়ানে এবং কালিম্পংয়ের আলগারায় দু’টি একলব্য মডেল আবাসিক স্কুল তৈরি করা হবে।

পুরনো বনাম নতুন মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পাশ! মিত্র কমিটির কাজে সন্তুষ্ট বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়, নাকচ রাজ্যের আবেদন!

WB_Primary_42500_panel
738 librarian recruitment(ফাইল ছবি)

বিভিন্ন চাকরির প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছেন আগে পাশ করা প্রার্থীরা। এই দাবিতে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা করেন Saikat Nandi নামে এক চাকরিপ্রার্থী। তাঁর যুক্তি, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এবং স্নাতকস্তরে আগে পাশ করা প্রার্থীদের নম্বর কম ছিল। কিন্তু গত কয়েক বছরে যাঁরা পাশ করেছেন তাঁদের নম্বর বেশি রয়েছে। এমনকি, নতুনদের পাঠ্যসূচি (সিলেবাস) এবং পরীক্ষা পদ্ধতির কারণে সহজেই বেশি নম্বর তোলা যায়। এই অবস্থায় দুই প্রার্থীর যোগ্যতার মান সমান ভাবে মূল্যায়ন করা উচিত।

নইলে চাকরির প্রতিযোগিতায় বঞ্চিত হচ্ছেন পুরনোরা। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় যোগ্যতার এই পার্থক্য নির্ণয়ে অধ্যাপক শুভময় মিত্রের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেন। কমিটির হেড হিসাবে ছিলেন Dr. Subhomoy Maitra, Professor and Head, Applied Statistics Unit, Indian Statistical Institute, Kolkata, as Chairman of the committee. ওই কমিটিতে শিক্ষা দফতরের মনোনীত সদস্য হিসাবে ছিলেন কৌশিক চক্রবর্তী।

এখন কৌশিকের পদন্নোতি হয়েছে এই যুক্তিতে শিক্ষা দফতর আদালতে আবেদন করে, কমিটি থেকে ওই সদস্যকে সরানো হোক। তাঁর জায়গায় নতুন সদস্য নিয়োগ করা হবে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় ওই আবেদন নাকচ করে জানান, ওই কমিটির কাজ অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে। এই অবস্থায় কোনও সদস্য ছেড়ে চলে গেলে কাজে দেরি হবে। সমস্যাও বাড়বে। তাই ওই সদস্য কমিটিতে থাকবেন।

যে সমস্ত খবর পাওয়া গিয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে ঐ “মিত্র কমিটি” অনেকটা কাজ শেষ করে ফেলেছে! তাঁরা যে কোনও সময় আদালতে তাঁদের রিপোর্ট পেশ করবে। এই রিপোর্ট সামনে আসলে জানা যাবে যে আগে অর্থাৎ ২০০৪ বা তার আগে মাধ্যমিক এবং ২০০৬ বা তার আগে যারা উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন তাঁদের ক্ষেত্রে কোনও ভালো নিউজ আসে কিনা!

বিভিন্ন ফাইল এবং কোর্ট অর্ডার কপি ডাউনলোড কোর্টে চাইলে নীচে কমেন্ট করুন অথাব এখানে ক্লিক করুন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here