একদিকে টানা দুমাস ছুটি চলছে অপর দিকে একের পর এক নির্দেশিকা জারি করছে শিক্ষা দপ্তর । যা কার্যকর করতে স্কুল খোলা ছাড়া উপায় নেই। ন্যাশনাল স্কলারশিপ পোর্টালের তরফে মাধ্যমে যে নির্দেশিকা ডিআই অফিসের মাধ্যমে স্কুলে স্কুলে গিয়েছে ,যা ১৬ মে’র মধ্যে ছাত্রীদের যাবতীয় তথ্য দিয়ে ফর্ম আকারে পূরণ করে তা পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তা কেউ পাঠাতে পারেননি । যেহেতু স্কুল ছুটি চলছে । অথচ, ছাত্র – ছাত্রীরা এই তথ্যের ভিত্তিতেই টাকা পাবে বলে জানা যাচ্ছে ।
শুধু এটা নয়, বাংলার শিক্ষা পোর্টালের জন্য ছাত্রছাত্রীদের তথ্যাদি সম্বলিত ডিসিএফ ফর্মও ২০ মে’র মধ্যে জমা দেওয়ার নির্দেশ এসেছে এদিনই। এটার ভবিষ্যৎ একই হবে বলে মনে করছেন শিক্ষকরা।
এর সমাধান কি তা বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠন জানিয়েছেন ।
প্রথমটি হলঃ অন্তত অফিস খোলা রেখে এই কাজকর্মগুলি করার নির্দেশ দিক দপ্তর। তাতে সঠিক সময়ে এই কাজকর্ম গুলো শেষ করা যায়।
দ্বিতীয়টি হলঃ দু’মাসের এই সুদীর্ঘ ছুটি কমানোর নির্দেশিকা জারি করা হোক শিক্ষা দপ্তরের তরফে ফলে কাজকর্ম গুলো ঠিক সময়ে শেষ হয়ে যাবে ।
তৃতীয়টি হলঃ গরমের ছুটি যেমনটি আছে তেমনটি থাক তারপর স্কুল খোলা হোক । এতে ছাত্র ছাত্রীরা ছুটিও পাবে এবং সঠিক সময়ে কাজ ও সিলেবাস উভয় শেষ করা যাবে ।
কিন্তু বিভিন্ন অভিজ্ঞ মহল ধারনা করছে যে আপাতত ভোটের ফল ঘোষণা হওয়া পর্যন্ত ছুটি কমানো বা অফিস খোলা রাখা নিয়ে কোনও নির্দেশিকা প্রকাশিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। ভোটের পর কিংবা গরমের নির্দিষ্ট ছুটির পর স্কুল খোলা নিয়ে আলোচনা হতে পারে ।