পুজোর আগে সুখবর, সুপ্রিম রায়ে মামলাকারীদের চাকরি নিশ্চিত করে ফেলল প্রাথমিক পর্ষদ। এই নিয়ে খুব খুশি মামালাকারীরা। তাঁদের দীর্ঘ লড়াইয়ের ফল এটা বলা বাহুল্য।কারণ এই জয় একদিনে আসে নি দীর্ঘদিন ধরে এই মামলা চলছে কলকাতা হাইকোর্টে এবং সুপ্রিম কোর্টে। অবশেষে সুপ্রিম রায়ে তাঁদের জয় নিশ্চিত হয়।
প্রাথমিকে ভুল প্রশ্ন মামলার হলফনামায় কি জানানলো রাজ্য ? দেখতে এখানে ক্লিক করুন |
বিগত বাম জামানায় যে টেট পরীক্ষা হয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ করা নিয়ে সেখানে পিটিটিআই দের ট্রেনিং ক্যান্ডিডেট হিসাবে ধরা হয় নি, ফলে তাঁদের ট্রেনিং হিসাবে 22 নাম্বারও যুক্ত হয় নি 2009 – সালে 2010 প্ৰাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায়।এই নিয়ে মামলা দায়ের হয় কলকাতা হাইকোর্ট এবং পরে সুপ্রিম কোর্ট এ। সেখানে সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দেয় 30 সেপ্টেম্বর এর মধ্যে নিয়োগ করতে হবে না হলে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করবে দেশের সর্বোচ্চ আদালত।
যার ফল স্বরূপ প্রায় 1200 মতন পিটিটিআই ক্যান্ডিডেট দেরকে প্রাথমিক শিক্ষক রূপে নিয়োগ করার প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে প্রাথমিক বোর্ড। ইতিমধ্যে অনেক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তাঁরা নতুন কর্ম জীবনে যোগ ও করে ফেলেছে। ফলে পূজোর আগে এই রকম একটা প্রাপ্তি তাঁরা আসা করতে পারে নি। ফলে তাঁদের কাছে এই পূজোর যেন এখন দ্বিগুন আনন্দের।
প্রায় 10 বছর পর মামালাকারীদের মিলল এই প্রাথমিকে শংসাপত্র।
অপর দিকে কলকাতা হাইকোর্টে চলছে একাধিক প্রাথমিকের ভুল প্রশ্ন মামলা। যাঁদের মধ্যে দুটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা হল প্রতিভা মন্ডল ও বসির আমহেদ এর।
প্রাথমিকে আর কি কোনও লিস্ট বের হবে ??দেখতে এখানে ক্লিক করুন |
গত কাল পর্ষদের তরফে হলফনামা পেস করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। গত বুধবার পর্ষদ এর তরফে মামলাকারীদের রেজাল্ট ও প্রকাশিত করা হয়েছে।সেখানে দেখা যাচ্ছে যে,175 জনের মধ্যে প্রায় 125 জন মামালাকারী পাস করেছে।
গত কালকের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে রাজ্যের যে হলফনামা পেসের সম্পূর্ণ আপডেট খবর পরতে এখানে ক্লিককরুন। |