Wb School Reopen in February?:- আজকের স্কুল খোলা নিয়ে যেসব জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল সেসব মামলার শুনানি হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে। সেই মামলা থেকে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ আপডেট তথ্য এই সময় আমাদের হাতে এসেছে। সেগুলো আপনাদের সঙ্গে আমরা শেয়ার করছি এই প্রতিবেদনে।
Wb School Reopen in February?
এই মুহূর্তে সব থেকে বড় খবর যে রাজ্যে স্কুল খোলা নিয়ে রাজ্য সরকার নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করল ।রাজ্য সরকার জানিয়েছে আজকে কোর্টে কি কি বিষয়ে জোর দিয়েছে এই নিয়ে আজকের এই প্রতিবেদন । আজকের এই আপডেট সমস্ত তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছি আমরা এই প্রতিবেদনে এর মাধ্যমে ।
স্কুল খুলতে আরও কিছু সময় চায় রাজ্য এমন দাবি করেছে রাজ্য সরকার আজকে কোর্টে। আজকে মামলার শুনানিতে রাজ্য সরকারের তরফে এডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় জানান ,রাজ্য সরকার স্কুল খুলতে আগ্রহী। তবে তাড়াহুড়ো করে স্কুল খুলতে রাজি নয় রাজ্য সরকার। এর জন্য কিছু সময় চাই রাজ্য সরকার । জানা গিয়েছে প্রায় 80 থেকে 85 শতাংশ পড়ুয়াদের টিকাকরণ হওয়ার পর স্কুল খুলতে চাই রাজ্য সরকার ।
আজকে কলকাতা হাইকোর্টে বেশকিছু জনস্বার্থ মামলা কিছুদিন ধরে দাখিল হচ্ছিল । সে সমস্ত মামলা একত্রিতভাবে ওঠে আজকে কোর্টে। আজকে সেই সমস্ত মামলার পরিপ্রেক্ষিতে কলকাতা হাইকোর্টের কাছে কিছুটা সময় চেয়ে নিল রাজ্য সরকার ।
আগামী 14 ই ফেব্রুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে(Wb School Reopen in February?)
সেই দিনই রাজ্য সরকার নিজেদের প্রস্তাব ,স্কুল খোলার বিষয়ে ,জানাবে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে ।
আজকে ডিভিশন বেঞ্চের মাননীয় প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের
বেঞ্চে এই স্কুল খোলার জনস্বার্থ মামলটি উঠে।
রাজ্য সরকারি স্কুল খোলার দাবিতে হাইকোর্টে ইতিমধ্যে বেশ কিছু জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে । আজকের সেই সমস্ত মামলার শুনানিতে রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল সোমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় জানান যে ,রাজ্য সরকার স্কুল খুলতে তৎপর এবং আগ্রহী। তবে তারা কোনমতেই তাড়াহুড়ো করে স্কুল খুলতে চায় না। একবার স্কুল কলেজ খুলে ফের বন্ধ করতে চায় না।
তাই সমস্ত দিক খতিয়ে দেখে তারপর স্কুল খোলা নিয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করবে রাজ্য সরকার বলে এডভোকেট জেনারেল আজকে কোর্টে জানান।
তিনি আরও জানান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত সকলের কথা সরকারের ভাবতে হবে ।এডভোকেট জেনারেল বক্তব্য, রাজ্যে 15 থেকে 18 বছর বয়সী বাচ্চাদের টিকাকরণের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে ।
তিনি আজকে কিছু গবেষণার কথা কোর্টে তুলে ধরেন,তিনি বলেন বিভিন্ন গবেষণায় বলেছে “ টিকা গ্রহণের পর দুই থেকে তিন সপ্তাহ পর প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো ভাবে গড়ে ওঠে ।কাজেই এই এটা রাজ্যকে মাথায় রাখতে হচ্ছে। তার মধ্যে আবার ওমিক্রন এর দাপট। 15 বছরের নিচের বাচ্চাদের টিকা দেওয়া হয়নি । সেটা মাথায় রাখতে হবে ।”
এরপর রাজ্যকে স্কুল খোলার জন্য আরো কিছুটা সময় দেওয়ার জন্য আবেদন জানান রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল। সেই আবেদন মঞ্জুর করেন কলকাতা হাইকোর্ট এবং 14 তারিখে এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে বলে খবরে জানানো হয়েছে।
“পাড়ায় শিক্ষালয়” নামের প্রকল্প চালু করা হয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে স্কুল খোলার একটা পদক্ষেপ।বলে আজকে কোর্টে জানান রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল।
মামলাকারীর আইনজীবী ছিলেন বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য।তিনি স্কুল খোলার পক্ষে একধিক যুক্তি সামনে রাখেন। তিনি বলেন,“স্কুল কলেজ দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকার ফলে ছাত্র-ছাত্রীদের মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হচ্ছে ।দূরত্ব বজায় রেখে করোনা বিধি মেনে স্কুল চালু করা হোক।”
সমস্ত পক্ষের সাবাল-জবাব শুনে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সিদ্ধান্ত নেন ,রাজ্যকে আরো দুই সপ্তাহ সময় দেওয়া হবে । মামলার পরবর্তী শুনানি ধার্য হয়েছে 14 ই ফেব্রুয়ারি । সেই দিনই জানা যাবে স্কুল খোলা নিয়ে রাজ্য সরকারের অবস্থান কি। কেননা আজকে রাজ্য সরকার পরিষ্কারভাবে আজকে কোর্টে জানিয়েছে যে, তাদের যে অবস্থান সেটা তারা কোর্টে জানাবেন কিছু দিনের মধ্যেই। কোর্টে আজকে রাজ্যের তরফে আইনজীবী জানিয়েছে জেজ খুব তাড়াতাড়ি স্কুল খুলতে চায় রাজ্য সরকার,বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে ।
পাঠক আপনাদের কি মতামত(Wb School Reopen in February?) ফেব্রুয়ারি মাসেই কি খুলতে পারে রাজ্যের স্কুল, কলেজ??নীচে কমেন্ট করুন।
এই দিকে একলাফে বেড়ে গেল ট্রাফিক ফাইন। নোটিশ দেখতে এখানে ক্লিক করুন। লাইসেন্স না থাকলে, হেলমেট না পরলে কত ফাইন দেখুন।
ছেলে মেয়েদের যা ক্ষতি হওয়ার তো হয়েই গেছে আর নতুন করে তারা যাতে বিভ্রান্তির মধ্যে না পড়ে সেজন্য তাদের ওপর খোলা জায়গায় পড়া নামক এই পরীক্ষা নিরীক্ষা না করে সরস্বতী পূজার পরেই এক বা দুটি ক্লাসকে ডেকে সব রুমে চারিয়ে বসিয়ে স্কুল চালানো উচিত।
কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্রছাত্রীরা সবাই 18+ । সবার টীকা হয়েছে। তাহলে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ কার স্বার্থে???
খোলা জায়গায় পড়াশোনার ক্ষেত্রে বর্তমান শীত ও বৃষ্টির কারণে ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের শরীর খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, অনেক অভিভাবক ছাত্র পাঠাবে না, বেসরকারির বহু ছেলে মেয়ে সমস্যায় পড়বে,সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটা বৈষম্য তৈরি হবে ।গ্ৰামাঞ্চলে পরিকাঠামো গত সমস্যাও আছে, সরকারের অর্ডার ভায়োলেটের ভয়ে কেউ কিছু বলবে না, শুধু নির্ধারিত ফর্ম ফিলাপ করে পাঠিয়ে দেবে, আদতে কিছুই হবেনা।
ওমিক্রন কেন আরও হাজারটা সংক্রামক রোগ আছে। তার জন্য অনন্তকাল স্কুল বন্ধ রাখা চলে না। কোভিড19 এ বাচ্চারা ব্যাপকভাবে সংক্রমিত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়েছে এমন তথ্য আছে?
School college khuluk but tate jano abar corona na bere jai eta vebe chinte decision niye sorkar school college kholuk, kintu tara huro na kore r ektu somoi nik ei masei khulte hobe tar kono mane nei
Being a father as well as a teacher I like to pledge for opening