দীর্ঘদিন আইনি লড়াইয়ের পর অবশেষে স্বস্তির নিঃশ্বাস । কোর্টের নির্দেশ ,সাত দিনের মধ্যে ঐ শিক্ষকে বাড়ির কাছাকাছি কোনও স্কুলে নিয়োগ করতে হবে। তবে রাজ্যকে রিপোর্ট পেশ করার জন্য আরও সময়সীমা দেওয়া হয়েছে বলে খবরে প্রকাশিত হয়েছে । কি এই মামলা ? ২০১০ সালে সহ শিক্ষক পদে (PH বিভাগে) চাকরীর জন্য আবেদন করেছিল এক পরীক্ষার্থী ,তিনি চাকরী ও পান। কিন্তু হঠাৎ তাঁর নিয়োগ আটকে দিয়ে তাঁকে ফের শারীরিক পরীক্ষার মুখোমুখি হতে বলা হয় । এর জন্য মামলাকারী কোলকাতা হাইকোর্টে দ্বারস্থ হন । কোলকাতা হাইকোর্ট মামলাকারীর শারীরিক পরীক্ষার জন্য নির্দেশ দেন এবং নির্দেশ মত মামলাকারীর শারীরিক পরীক্ষা হয় বলে খবর বেরিয়ে আসে । কিন্তু সেই শারীরিক পরীক্ষার রিপোর্ট আজ অব্দি আদালতে জমা হয় নি বলে খবর প্রকাশিত হয় ।
দীর্ঘদিন শুনানির পর , ঐ মামলাটি ফের ৭/০১/২০২০ তারিখে হাইকোর্টে উঠলে এসএসসি-র তরফে হলফনামা দেওয়ার জন্য সময় চাওয়া হয়। কিন্তু আদালত ঐ আবেদন খারিজ করে দেয় এবং সোমবার অর্থাৎ ১৩/০১/২০২০ তারিখে ফের মূল মামলাটির শুনানি জন্য ফীক্স হয় বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাসে।
৭/০১/২০২০ শুনানির অর্ডার কোপির কিছু অংশ
এবং ঐ শুনানিতে আদালত নির্দেশ দেয় যে,সাত দিনের মধ্যে ঐ শিক্ষকে বাড়ির কাছাকাছি কোনও স্কুলে নিয়োগ করতে ,এবং রাজ্যকে রিপোর্ট পেশ করারা ও নির্দেশ দেন বলে জানা গিয়েছে।
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে আরও খবর পরতে এখানে ক্লিক করুন । উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে আরও খবর পরতে এখানে ক্লিক করুন । |